আজ স্বাধীনতার এত বছর পরেও কেন একজন বাঙালির মুখে এই কথা??? এই গণ্ডমূর্খ, ধর্মান্ধদের মধ্য দিয়ে এখনো পাকিস্তানি ভাবধারা, সাম্প্রদায়িকতার বীজ এই বাংলাদেশ ছড়িয়ে পড়ছে।

আজ স্বাধীনতার এত বছর পরেও কেন একজন বাঙালির মুখে এই কথা??? এই গণ্ডমূর্খ, ধর্মান্ধদের মধ্য দিয়ে এখনো পাকিস্তানি ভাবধারা, সাম্প্রদায়িকতার বীজ এই বাংলাদেশ ছড়িয়ে পড়ছে।
রাব্বি আহমেদ রাফিঃঅনেকেরই আত্মরক্ষার প্রতীক সেই কালো কোট।অথচ ওদের কোন দায় নেই।বাঙালিত্ব নেই।যদি পারতাম একটা টানে এই কোট টাকে ছাড়িয়ে নিতাম এদের নোংরা শরীর থেকে।
আদিকাল থেকেই বর্ণবৈষম্য কিংবা সাম্প্রদায়িকতা পৃথিবীর সব অঞ্চলে কিংবা দেশে কম বেশি দেখা যায়।
একবিংশ শতাব্দীতে উন্নত বিশ্বের ছাত্র রাজনীতির ধারা অনুসরণ করতে হবে আমাদের দেশের রাজনৈতিক আবহ অনুযায়ী। অবাধ তথ্য প্রবাহের এই যুগে ‘ ইনফরমেশন ওয়ার’ তথা তথ্য যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে হলে আমাদের পিছিয়ে থাকলে চলবেনা উচ্চবিত্ত নিম্নবিত্ত সকল কর্মীকে রাজনীতি সক্রিয় রাখার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। বৈষম্যহীন ছাত্র রাজনীতির পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।ছাত্র রাজনীতিতে জড়িত কর্মীদের যুগের সাথে তাল মেলাতে হবে না হয় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে আমরা আবার পিছিয়ে থাকবো এবং পরবর্তীতে ছাত্র রাজনীতি দেশের উপর এক বিশাল বেকারত্বের বোঝা চাপিয়ে দিবে।
স্বাধীনতার পরবর্তী ভূমিকার জন্য শাহজাহান সিরাজ নিন্দিত হবেন যেমনি,তেমনি আরো বেশি নিন্দিত হবেন বিএনপি জামাত জোটের পতাকা তলে আশ্রয় নেওয়ার জন্য। প্রতিভার কি নিদারুণ অপব্যাবহারের উদাহরণ শাহজাহান সিরাজ, যার উচিৎ ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত করা অথচ তিনি সারা জীবন ব্যয় করেছেন স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির উত্থানের জন্য।
অপরিকল্পিত, অপ্রস্তুত, পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার অভাব, ইন্টারনেট সেবার অবকাঠামোগত ত্রুটি, অনলাইন ক্লাসে অসামর্থ্যদের বাদ রেখে বৈষম্যমুলক পন্থায় অনলাইন ক্লাস চালু রাখাটা কতটা উচিত হবে সেটা মাথায় ধরে না
নিজের সন্তান, স্ত্রীকে রাজনীতিতে টেনে আনেননি। তাদের জন্য কোনো অর্থও রেখে যাননি। অথচ আজকাল গ্রামে ইদুর মার্কা নেতাদের সন্তানদের দাপটে এলাকা অস্থির!
উগ্রবাদী গোষ্ঠীর ফেইক আইডির ভয়ে কিংবা নিজেদের ব্যাবসার জন্য এভাবে ইসলাম কে ব্যবহার করবে তা থেকেই বোঝা যায় ভবিষ্যতে এরা অনেক বড় ব্যাবসায়ী হবে। এরা আসলে নিজদের ফায়দার জন্য এত নাটক সাজিয়েছে সম্ভবত। ভাল কথা টেন মিনিটস এখনো মুক্তিযুদ্ধ কিংবা মুক্তিযুদ্ধের নায়কদের নিয়ে কোন কন্টেন্ট বানায় না কেন? নাকি পাকি উগ্রবাদী গোষ্ঠীর ফলোয়ার হারানোর ভয়?
“বাংলাদেশকে জানার আগে বঙ্গবন্ধুকে জেনে নিও।তাকে জেনে তারপর তোমার যুক্তিতর্ক,দর্শন,মনস্তত্ত্ব দিয়ে জনগণের কল্যাণে রাজনীতিতে অংশ নিও।
মনে রেখ এই ভূখন্ডের মানুষ যতদিন বাংলায় কথা বলবে,নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিবে,অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে,শোষিতের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করবে ততদিন বঙ্গবন্ধু থাকবে স্বমহিমায়।প্রজন্মকে ছেলে ভুলানো গল্প শিখিয়ে তাকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে ফেলতে পারবেনা”
-শার্টের পকেটে পাওয়া এই চিরকুটটায় তার শেষ স্মৃতি।
মুজিববাদ অমর হোক
ড. আসিফ মাহমুদের এ অর্জনে আমাদের গর্ব করা উচিৎ ছিল ,দেয়ার কথা ছিল উৎসাহ অথচ আপনারা তাদের এই পরিশ্রমের ফসল অনেকে হেসে উড়িয়ে দিচ্ছেন কিংবা ব্যাঙ্গাত্মক উপমায় ভূষিত করে যাচ্ছেন অনবরত।