অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষা আন্দোলনের অভিজ্ঞতা।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষা আন্দোলনের অভিজ্ঞতা।
১৯৭৫ সালের ২১ জুলাই বঙ্গবন্ধু নবনির্বাচিত গভর্নরদের জন্য প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করেন। তিন সপ্তাহ পর, ১৬ আগস্ট, নিজ নিজ জেলার প্রশাসনিক দায়িত্ব নেওয়ার কথা ছিল তাদের।
পূর্বতন স্বাভাবিক হারের শতকরা অন্তত ৫০ ভাগে উন্নয়ন- ১৯৬৯-৭০ সালের তুলনায় বিদ্যুৎ শক্তির মাসিক কমপক্ষে শতকরা ৬০ ভাগ উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিতকরণ
এটা সত্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মূল সংগঠক ছিলেন সিরাজুল আলম খান।এটা অস্বীকার কোনভাবেই করা যাবেনা। কিন্তু যারা সিরাজুল আলম খানকে টেনে নিয়ে এসে বিতর্ক সৃষ্টি করতে চায় তাদের উদ্দেশ্য বোঝা যায় এরা বাংলদেশে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায় বারবার। তথাকথিত নব্য পাকি প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির নব্য উত্থান বাংলদেশের জন্য অশনিসংকেত।
১০ জানুয়ারি (১৯৭২) বিকেল ৪.২৫ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার মতো করে নির্মিত ১০০ ফুট দীর্ঘ মঞ্চে স্থাপিত মাইকের সামনে যখন ভাষণ দিতে ওঠেন, তখন […]
দীর্ঘ দশ মাসের জেল জীবন শেষে দেশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু
৮ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্তিলাভ করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশের মাটিতে পা রাখেন দুই দিন পরে ১০ জানুয়ারী।
শেরেবাংলা ও শহীদ সোহরাওয়ার্দীর এই মাজারের পাশে দাঁড়িয়ে জনগণের পক্ষ হইতে আমি ঘোষণা করিতেছি, আজ হইতে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশটির নাম ‘পূর্ব পাকিস্তান’-এর পরিবর্তে শুধুমাত্র ‘বাংলাদেশ’।
ডঃআতিউর রহমানঃ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজি বুর রহমান ‘কারাগারের রোজনামচা’ লিখতে শুরু করেন ১৯৬৬ সালে। ১৯৬৬ সালের ২ জুন তা শুরু হয়ে শেষ হয়েছে ১৯৬৭ সালের ২২ জুন।
ভবিষ্যৎ বংশধররা যদি সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ এবং ধর্ম নিরপেক্ষতার ভিত্তিতে শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন, তাহলে আমার জীবন সার্থক হবে, শহীদের রক্তদান সার্থক হবে’।