“নেতাজি অমর! তাঁর প্রমাণ স্বাধীন বাংলাদেশ”

“নেতাজি অমর! তাঁর প্রমাণ স্বাধীন বাংলাদেশ”
শেখ হাসিনাঃসূরা কাফেরুনে স্পষ্ট লেখা আছে ‘লা কুম দ্বীনো কুম ওয়ালিয়া দ্বীন’
মোঃ ইমরুল হাসান ইমনঃ হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গভবনে ফারুক – রশিদ বেষ্টিত মোশতাককে বলেছিলেন “তুমি খুনী ”
মৃত্যু ভয়ে আমি যদি কাতর হই, তাহলে বীর প্রসবিনী বঙ্গজননীর গর্ভে আর কোন সাহসী বীর সন্তান পয়দা হবে না!”
৫২,৬৯,৭১,৮৯ সহ সকল অর্জনের সূত্রপাত বাঙালির জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাত ধরেই। দোর্দন্ড প্রতাপে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয় সেটা বাঙালি শিখেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬০০ একরের প্রাঙ্গণ থেকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা ভাস্কর্য কিংবা ঐতিহাসিক স্থাপত্য নিদর্শনগুলো আপনাকে ক্ষণিকের জন্য অতীতে নিয়ে গেলেও আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিবে
বাংলাদেশের মুক্তির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভালোবাসা কিংবা ত্যাগের পরিমাণ পরিমাপযোগ্য নয়!
বাকশালের উদ্দেশ্য ছিল পুঁজিবাদী শোষকদের প্রতারণামূলক গণতান্ত্রিক শাসন এবং শোষনের অবসান ঘটিয়ে শোষনহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। জনগনের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে বাকশাল গঠন করা হয়েছিল।
সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা,খালেদ মোশাররফ হত্যা,কর্নেল তাহের হত্যা,হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা সামরিক কর্মকর্তা হত্যা, চাঞ্চল্যকর হ্যাঁ না ভোট, দুঃশাসনের জন্য কপটতা ,ভন্ডামির বরপুত্র হওয়ার জন্য মেজর জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে অমর হয়ে আছে, থাকবে চিরকাল।জিয়ার ঐতিহাসিক পৈশাচিক অপকর্মের জন্য ইতিহাস জিয়াকে ক্ষমা করেনি।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ( Bangladesh Student League – BSL / Bangladesh Chatro League ) উপমহাদেশের বৃহত্তম ছাত্র সংগঠন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের অ্যাসেম্বলি হলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। […]
ভাসানী কিংবা ওসমানী সরাসরি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত না থাকলেও বঙ্গবন্ধুকে যারা সপরিবারে হত্যায় লিপ্ত ছিলো তাদের সেবাদাসীর ভূমিকা পালন করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ায় আনন্দ প্রকাশ করে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন ভাসানী,ওসমানী ।জিয়া এবং মোশতাক সরকারের সুবিধাভোগীদের তালিকায় প্রথম সারির ব্যাক্তিবর্গ ছিলেন তারা। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রত্যেকটি স্তম্ভের সাথে বেইমানিতে লিপ্ত ছিলো ভাসানী ওসমানী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বা বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাসী ব্যাক্তি কখনো ভাসানী বা ওসমানীকে কখনো ক্ষমা কিংবা সম্মান করা উচিৎ না তাদের ভূমিকার জন্য।
১৯৭১ সালে দৈনিক সংগ্রাম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও রাজাকারদের মুখপাত্র হিসেবে ভূমিকা পালন করতো… এ পত্রিকা মুক্তিযোদ্ধাদের দুষ্কৃতিকারী হিসেবে ঘোষণা করত আর রাজাকারদের দেশ প্রেমিক হিসেবে উল্লেখ করত। স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরেও কিভাবে এই পত্রিকা এখনো এই দেশে চলে তা আসলে প্রশ্ন এসে যায়!