ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় অন্যরা ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার ঘাতকদের, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীদের তোষণে মত্ত থাকে।রাজাকার,বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের কোলে পিঠে বসিয়ে ইতিহাসের অকাট্য দলিল পরিবর্তনের আপ্রাণ চেষ্টা করে যায় এই অপশক্তি ক্ষমতায় আসলে।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় অন্যরা ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার ঘাতকদের, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীদের তোষণে মত্ত থাকে।রাজাকার,বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের কোলে পিঠে বসিয়ে ইতিহাসের অকাট্য দলিল পরিবর্তনের আপ্রাণ চেষ্টা করে যায় এই অপশক্তি ক্ষমতায় আসলে।
আজারবাইজান-আর্মেনিয়া যুদ্ধ – আন্তজার্তিক রাজনীতির নতুন সমীকরণ
ভারত বাংলাদেশের আন্তজার্তিক রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় মিত্র হওয়া সত্ত্বেও সীমান্ত পাখির মতো বাংলাদেশী হত্যাকাণ্ড সবচেয়ে বিস্ময় জাগানিয়া।
ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদ। আমার বাবা। আব্বু। আমার প্রতিদিনের পথচলার প্রেরণা।
জাসদ থেকে শুরু জিয়া, এরশাদের আমলে অস্ত্র নির্ভর ক্যাডার ভিত্তিক রাজনীতি বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতিকে কলুষিত করে ফেলে,সে ধারা এখনো চলমান।
একবিংশ শতাব্দীতে উন্নত বিশ্বের ছাত্র রাজনীতির ধারা অনুসরণ করতে হবে আমাদের দেশের রাজনৈতিক আবহ অনুযায়ী। অবাধ তথ্য প্রবাহের এই যুগে ‘ ইনফরমেশন ওয়ার’ তথা তথ্য যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে হলে আমাদের পিছিয়ে থাকলে চলবেনা উচ্চবিত্ত নিম্নবিত্ত সকল কর্মীকে রাজনীতি সক্রিয় রাখার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। বৈষম্যহীন ছাত্র রাজনীতির পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।ছাত্র রাজনীতিতে জড়িত কর্মীদের যুগের সাথে তাল মেলাতে হবে না হয় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে আমরা আবার পিছিয়ে থাকবো এবং পরবর্তীতে ছাত্র রাজনীতি দেশের উপর এক বিশাল বেকারত্বের বোঝা চাপিয়ে দিবে।
বাকশালের উদ্দেশ্য ছিল পুঁজিবাদী শোষকদের প্রতারণামূলক গণতান্ত্রিক শাসন এবং শোষনের অবসান ঘটিয়ে শোষনহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। জনগনের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে বাকশাল গঠন করা হয়েছিল।
সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা,খালেদ মোশাররফ হত্যা,কর্নেল তাহের হত্যা,হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা সামরিক কর্মকর্তা হত্যা, চাঞ্চল্যকর হ্যাঁ না ভোট, দুঃশাসনের জন্য কপটতা ,ভন্ডামির বরপুত্র হওয়ার জন্য মেজর জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে অমর হয়ে আছে, থাকবে চিরকাল।জিয়ার ঐতিহাসিক পৈশাচিক অপকর্মের জন্য ইতিহাস জিয়াকে ক্ষমা করেনি।
জামায়াতে ইসলামী এবং মুসলিম ব্রাদারহুড ও তুরস্কের এরদোগানের দল একেপির এক ও অভিন্ন দর্শন হচ্ছে, ‘ধর্মের নামে ক্ষমতায় যাওয়া বা থাকার জন্য যে কোনো ধরনের হত্যা, নির্যাতন ও সন্ত্রাস ইসলামসম্মত।’
সোফিয়া জাদুঘরকে মাসজিদে রূপান্তর করে এরদোগান রাজনৈতিক ভাবে লাভবান হবেন ঠিকই, নির্বোধদের চোখে ধুলো দিতে পারলেন ঠিকই কিন্তু হঠকারী সিদ্ধান্তে সারা বিশ্বে মুসলিমদের খুব বড় ক্ষতি করে দিয়েছেন সেটা সময় সবার চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিবে। মুসলিমরা খুব ভুগবে এরদোগানের এই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের জন্য ,খুব ভুগবে।